Uncategorized

২০শে জানুয়ারীর দিকেই তাকিয়ে নয়াদিল্লি

নিজস্ব প্রতিবেদক,মানুষের মতামত:আরো ২০ দিন ধৈর্য্য ধরতে চাইছে নয়াদিল্লি। বাংলাদেশে ভয়াবহ পরিস্থিতি ও অব্যাহত হিন্দু নির্যাতনের বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করছে সাউথ ব্লক। এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা আইবির পাশে ‘র’-কর্তাদের অতি সক্রিয়তা চলছে। যে ভাবে ইউনুসের তদারকি সরকার ক্ষমতায় আসার পর পাকিস্থানপন্থী ও ভারত বিরোধী জামাতে ইসলামি হিন্দু নিগ্রহ ও হিন্দু মন্দির আক্রমণে নেমেছেন তা দেশভাগের পর এক নজিরবিহীন পরিস্থিতি।
ইতিমধ্যে মোদী সরকার বাংলাদেশ নিয়ে তাদের কূটনৈতিক যুদ্ধের জন্য নব নির্বাচিত মার্কিন রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্পের দিকে তাকিয়ে। ২০শে জানুয়ারী ওয়াশিংটনে শপথ ট্রাম্পের। তারপরই হোয়াইট হাউসে প্রবেশ। মোদী প্রশাসনের আশা যে, ডোনাল্ড ট্রাম্প বাংলাদেশ নিয়ে কড়া মনোভাব ও পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন। স্বাভাবিক ভাবেই শুধু নরেন্দ্র মোদীই নয়, বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও ট্রাম্পের অভিষেকের দিকে তাকিয়ে রয়েছেন। জো বাইডন হাসিনাকে পছন্দ করতেন না সেন্ট মার্টিন দ্বীপ নিয়ে মার্কিন আর্জি খারিজ করেন শেখ হাসিনা এর পরই জো বাইডন প্রশাসন হাসিনার বিরোধিতা ও তাকে ক্ষমতা থেকে সরানোর পরিকল্পনা তৈরি করেন। বিএনপি, জামাতে প্রত্যক্ষ মদতেই তথাকথিত বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সূচনা হয়। জামাতের ছাত্র সংগঠন ছাত্র শিবির আন্দোলনকে হাইজ্যাক করে হাসিনা উচ্ছেদের আন্দোলনে পরিণত করে।

বাংলাদেশে পাকিস্থানপন্থী মৌলবাদীদের তান্ডব ও ভারত বিরোধিতায় বিচলিত সাউথ ব্লক। নরেন্দ্র মোদী অপেক্ষায় তার বন্ধু ট্রাম্পের অভিষেকে। তাই ২০শে জানুয়ারী একদিকে নরেন্দ্র মোদী, অন্যদিকে শেখ হাসিনারও স্নায়ুর চাপ বাড়ছে। ট্রাম্প বাংলাদেশ নিয়ে কোন নীতি নেন তারই দিকেই তাকিয়ে রয়েছেন একদিকে মোদী, অন্যদিকে হাসিনা। পাকিস্থানপন্থী জামাতের তান্দব ও হিন্দু নিগ্রহ নিশ্চিত ভাবে মানবেন না ট্রাম্প এমনই বিশ্বাসে রয়েছেন একদিকে নরেন্দ্র মোদী, অন্যদিকে শেখ হাসিনা এমনটি মনে করছেন রাজনৈতিক মহল।

Share with

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *